News update
  • Stock Market falls 150 points; Is Indo-Pak tension to blame     |     
  • Pakistan claims it has shot down five Indian fighter jets and a drone     |     
  • India says its strikes are of non-escalatory nature: BBC summary      |     
  • Waterways gasp for breath in Feni; 244 rivers, canals dying     |     
  • Indian Airstrikes Kill 8 in Pakistan, Mosques Hit     |     

১ এপ্রিল থেকে সয়াবিন ও পাম তেলের দাম বাড়ানোর প্রস্তাব

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক খাদ্য 2025-03-29, 7:35pm

rtretey54-63deb2aeb02b47164b6a7c61abd13a5c1743255333.jpg




বোতলজাত সয়াবিন তেলের দাম লিটারে ১৮ টাকা বাড়াতে চান ব্যবসায়ীরা, আর খোলা সয়াবিন তেলের দাম বাড়াতে চান লিটারে ১৩ টাকা।

সম্প্রতি ভোজ্যতেল পরিশোধনের কারখানাগুলোর সংগঠন বাংলাদেশ ভেজিটেবল অয়েল রিফাইনার্স অ্যান্ড বনস্পতি ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশন এই সিদ্ধান্তের কথা বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ও বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশনকে লিখিতভাবে জানিয়েছে।

মূলত ভোজ্যতেলের কর-সুবিধার মেয়াদ শেষ হয়ে যাওয়ার পরদিন অর্থাৎ আগামী ১ এপ্রিল থেকে এই দর কার্যকরের ঘোষণা দিয়েছেন ভোজ্যতেলের ব্যবসায়ীরা।

চিঠিতে বলা হয়, আগামী ১ এপ্রিল থেকে ১৫ শতাংশ ভ্যাট দিয়ে সয়াবিন ও পাম তেল বাজারজাত করতে হবে। এ অবস্থায় মূল্য সমন্বয় করে পাম ও সয়াবিন তেল বাজারে বিক্রি করতে হবে।

নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, প্রতি লিটার বোতলজাত সয়াবিন তেলের দাম পড়বে ১৯৩ টাকা। সেই হিসাবে লিটারে দাম বাড়ছে ১৮ টাকা। আর ৫ লিটারে যেটির জন্য গুনতে হবে ৯৩৫ টাকা।

এ ছাড়া প্রতি লিটার খোলা সয়াবিন তেল বিক্রি হবে ১৭০ টাকা। আর প্রতি লিটার খোলা পাম তেল বিক্রি হবে ১৭০ টাকায়। এ হিসাবে খোলা সয়াবিন ও পাম তেলের দাম বাড়ছে লিটারপ্রতি ১৩ টাকা।

এর আগে গত ৯ ডিসেম্বর দেশের বাজারে ভোজ্যতেলের দাম বেঁধে দিয়েছিল সরকার। সে সময় লিটারপ্রতি বোতলজাত সয়াবিন তেলের দাম নির্ধারণ করা হয় ১৭৫ টাকা। আর খোলা সয়াবিন ও খোলা পাম তেলের দাম নির্ধারণ করা ১৫৭ টাকা।

তবে দাম সহনীয় রাখতে কয়েক দফায় ভোজ্যতেল আমদানি, উৎপাদন ও ব্যবসায়ী পর্যায়ে মূল্য সংযোজন কর বা ভ্যাট ছাড় দেয় সরকার। এসব সুবিধার মেয়াদ বাড়িয়ে ৩১ মার্চ পর্যন্ত উন্নীত করা হয়েছিল।

এদিকে মেয়াদ শেষদিকে হওয়ায় সম্প্রতি ভোজ্যতেলের দাম সহনীয় রাখতে আমদানি পর্যায়ের অব্যাহত শুল্ক-কর রেয়াত ৩০ জুন পর্যন্ত বাড়ানোর সুপারিশ করেছিল বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশন। তবে এ আবেদনে সাড়া দেয় নি জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)।