News update
  • FAO Warns of ‘Silent Crisis’ as Land Loss Threatens Billions     |     
  • Indices tumble on both bourses amid broad-based sell-off     |     
  • BNP Names 237 Possible Candidates for Polls     |     
  • Bangladeshi leader of disabled people of world Dulal honoured     |     
  • UN Report Warns Inequality Fuels Global Pandemic Vulnerability     |     

চীনে ২০২৮ সাল পর্যন্ত শুল্কমুক্ত বাজার সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক খবর 2025-03-28, 7:57am

img_20250328_075511-129c362f535889935f3f244a862ad3381743127049.jpg




চীন ২০২৮ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশি পণ্যের জন্য শুল্ক ও কোটামুক্ত বাজার সুবিধা দেবে। যা বাংলাদেশ উন্নয়নশীল দেশের তালিকায় স্থান পাওয়ার দুই বছর পর পর্যন্ত কার্যকর থাকবে বলে জানিয়েছেন চীনের উপ-প্রধানমন্ত্রী ডিং জুয়েশিয়াং।

বৃহস্পতিবার (২৭ মার্চ) চীন সফররত প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে এক বৈঠকে এসব কথা জানান তিনি। এশিয়ার ডেবোসখ্যাত বোয়াও ফোরাম ফর এশিয়া বার্ষিক সম্মেলনের সাইডলাইনে তাদের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। 

চীন ও বাংলাদেশের মধ্যে মুক্তবাণিজ্য চুক্তির আলোচনার বিষয়ে আগ্রহ প্রকাশ করে ডিং জুয়েশিয়াং জানান, তার দেশ বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারকে পূর্ণ সমর্থন দেবে। দু’দেশের কূটনৈতিক সম্পর্ক প্রতিষ্ঠার ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে উভয় দেশ বিনিয়োগ, বাণিজ্য, সাংস্কৃতিক সম্পর্ক ও জনগণের পারস্পরিক বিনিময় বাড়ানোর ব্যাপারে সম্মত হয়েছে। 

চীন আশা করে অধ্যাপক ইউনূসের নেতৃত্বে বাংলাদেশ আরও সমৃদ্ধ হবে এমন প্রত্যাশা জানিয়ে উপ-প্রধানমন্ত্রী বলেন, রাষ্ট্রপতি শি জিনপিং আপনার (ড. মুহাম্মদ ইউনূস) সফরকে অত্যন্ত গুরুত্ব দিচ্ছেন।  

বৈঠকে ‘এক-চীন নীতির প্রতি দৃঢ় প্রতিশ্রুতি’ পুনর্ব্যক্ত করে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, বাংলাদেশ গর্বিত যে এটি দক্ষিণ এশিয়ার প্রথম দেশ হিসেবে চীনের বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভে (বিআরআই) যোগ দিয়েছে।

মোংলা বন্দর আধুনিকায়ন ও দাশেরকান্দি পয়োনিষ্কাশন প্রকল্পে চীন অর্থায়ন করবে জানিয়ে চীনের উপ-প্রধানমন্ত্রী বলেন, চীন গত বছর বাংলাদেশ থেকে আম আমদানির জন্য একটি প্রটোকল সই করেছে। এ গ্রীষ্মেই চীনে আম রপ্তানি শুরু হবে। যা দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্য ভারসাম্য আনতে সহায়ক হবে।এ ছাড়া, রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে বাংলাদেশ ও  মিয়ানমারের মধ্যে সংলাপকে উৎসাহিত করতে চীন সহযোগিতা করবে।  

চীনের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, আজকের বৈঠক বাংলাদেশ-চীন অংশীদারত্বকে আরও গভীর করার আরেকটি মাইলফলক। আসুন, আমরা একসঙ্গে কাজ করি- বন্ধুত্ব, সহযোগিতা ও অংশীদারত্বের এক নতুন যুগের সূচনা করি এবং আমাদের কৌশলগত সম্পর্ককে আরও শক্তিশালী করি। 

বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন, জ্বালানি, রেল ও সড়ক পরিবহন উপদেষ্টা ফওজুল কবির খান, প্রধান উপদেষ্টার উচ্চ প্রতিনিধি ড. খলিলুর রহমান এবং বিডার নির্বাহী চেয়ারম্যান আশিক চৌধুরী। আরটিভি