News update
  • 2025: Resilient Economies, Smart Development, and More Jobs      |     
  • Dhaka rejects India's statement on incident at BD HC residence, New Delhi      |     
  • Stocks end lower; trading falls at DSE, improves at CSE     |     
  • No need to be kind to election disruptors: EC to law enforcers     |     
  • No Media Faced Arson Attacks in 53 Years: Mahfuz Anam     |     

উন্নয়নের নামে অর্থ লোপাটকারীদের হাত কেটে দেওয়া উচিত: আজহারী

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক ধর্মবিশ্বাস 2025-01-31, 11:00pm

img_20250131_225958-44b66a58428d5167ffcf8ed60e4d298d1738342814.jpg




উন্নয়নের নামে যারা দেশের অর্থ লোপাট করেছে, ইসলামি শরীয়াহ মোতাবেক তাদের হাত কেটে দেওয়া উচিত বলে মন্তব্য করেছেন জনপ্রিয় ইসলামি আলোচক মাওলানা ড. মিজানুর রহমান আজহারী।

শুক্রবার (৩১ জানুয়ারি) রাতে চট্টগ্রামের প্যারেড ময়দানে তাফসির মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তব্যে আওয়ামী লীগ সরকারের সমালোচনা করে এ মন্তব্য করেন তিনি।

মিজানুর রহমান আজহারী বলেন, উন্নয়নের নামে পৌনে ৩ লাখ কোটি টাকা নেই, চুরি করেছে। ইসলামি শরীয়াহ মোতাবেক চুরির শাস্তি হচ্ছে প্রকাশ্যে হাত কেটে দেওয়া। তাদের হাত কেটে দেওয়া উচিত।

পিলখানা ট্রাজেডির প্রসঙ্গ টেনে এরপর তিনি বলেন, বিডিআর সদস্যদের অন্যায়ভাবে আটকে রাখা হয়েছিল। তাদের কেউ ছয় মাসের মেয়েকে রেখে জেলে গিয়েছিলেন। বের হয়ে দেখেন এই মেয়ে বর্তমানে ১৭ বছর বয়সী হয়ে গেছে। এই মেয়ের শৈশব তার বাবা দেখেনি, কৈশোর দেখেনি এবং তারুণ্য দেখেনি। বর্তমানে মেয়ে বিয়ের উপযুক্ত হয়ে গেছে।

মিজানুর রহমান আজহারী আরও বলেন, আমরা বাংলাদেশে অন্যায় দেখতে চাই না। প্রতিহিংসার রাজনীতি চাই না। একদল আরেকদলকে নিশ্চিহ্ন করার রাজনীতি করুক, আমরা আর দেখতে চাই না। আমরা সুশাসনের বাংলাদেশ চাই এবং মানবিক বাংলাদেশ চাই।

২৯ বছর আগে থেকে চট্টগ্রামের প্যারেড ময়দানে তাফসিরুল কোরআন মাহফিলের আয়োজন করে আসছে ইসলামি সমাজ কল্যাণ পরিষদ।

গত সোমবার (২৭ জানুয়ারি) দিবাগত রাতে এ বছরের তাফসির মাহফিল শুরু হয়। প্রথম দিনে প্রধান আলোচনা পেশ করেছিলেন মাওলানা আবদুল্লাহ আল আমিন। শুক্রবার পঞ্চম ও শেষ দিনে প্রধান অতিথি হিসেবে এ মাহফিলে বক্তব্য রাখেন মিজানুর রহমান আজহারী।

জনপ্রিয় এ ইসলামি বক্তার বয়ান শুনতে শুক্রবার সকাল থেকে জনতার ঢল নামে প্যারেড ময়দানে। এদিন প্যারেড ময়দান এলাকায় জুমার নামাজে অংশগ্রহণ করেন বিপুল পরিমাণ মুসল্লি। আসরের আগেই মাঠ কানায় কানায় পূর্ণ হয়ে যায়। মাগরিবের পর প্যারেড ময়দানে আর তিল ধারণের ঠাঁই ছিল না। এরপর লোকজন প্যারেড ময়দান সংলগ্ন চকবাজার তেলিপট্টি মোড় থেকে এক্সেস রোড, অঁলিখা মোড় থেকে গণি বেকারীর মোড় পর্যন্ত লোকে লোকারণ্য হয়ে যায়।

আরটিভি