News update
  • Irregular entry, false asylum claims harm Bangladesh’s global standing     |     
  • Dhaka breathes ‘very unhealthy’ air Tuesday morning     |     
  • Election Code of conduct gazetted, banning posters-drones, AI misuse     |     
  • Rivers Keep Swallowing Land as Bangladesh Battles Erosion     |     
  • UN Warns Refugees Caught in Climate–Conflict Cycle     |     

সড়কে এআই ক্যামেরা, আইন ভাঙলেই স্বয়ংক্রিয় মামলা

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক খবর 2024-02-29, 6:19pm

download-2-d7bdf611b76c18d68c14f5dff97931911709209624.jpeg




রাজধানীর সড়কে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাসম্পন্ন (এআই) সিস্টেম সংবলিত ক্যামেরা বসানো হয়েছে। পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে সব ধরনের গাড়ির গতিবিধি। সড়কে আইন ভাঙলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে মামলা দিতে পারবে এই সিস্টেম।

জানা গেছে, লালবাতি জ্বলা অবস্থায় সাদা দাগ স্পর্শ করলেই স্বয়ংক্রিয়ভাবে হবে মামলা। গাড়ির লাইসেন্স ও মেয়াদ না থাকলেও ধরা পড়বে ক্যামেরায়।

যানজট কমানো ও ট্রাফিক ব্যবস্থাপনায় শৃঙ্খলা আনতে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি) এ উদ্যোগ নিয়েছে । ডিএনসিসি জানিয়েছে, গুলশান-২ সিগন্যালে এমন এআই সিগন্যাল সিস্টেম সবলিত ক্যামেরা বসানো হয়েছে , রাজধানীর আরও ৬টি পয়েন্টে বসানো হবে এ ক্যামেরা বসানো হবে। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাসম্পন্ন সিগন্যাল মেনটেন্যান্স সরঞ্জাম, সিসি ক্যামেরা, ইমেজ ক্যামেরা, ভিডিও ক্যামেরা ও অন্য সরঞ্জামাদি দিয়ে এই সিস্টেম চালু করা হয়েছে। পর্যায়ক্রমে ঢাকা শহরের প্রতিটি পয়েন্ট এআই-এর আওতায় আনা হবে।

গুলশান-২ নম্বর সিগন্যালে কর্মরত ট্রাফিক পুলিশ সদস্যরা বলছেন, লালবাতি জ্বলা অবস্থায় সাদা দাগ অতিক্রম করলেই স্বয়ংক্রিয়ভাবে ট্রাফিক মামলা হবে। এ প্রযুক্তির ফলে অনেকেই সচেতন হয়েছেন। এতে ট্রাফিক আইন ভাঙার প্রবণতা কমে আসবে ৯৯ শতাংশ। লালবাতি জ্বলা মাত্র সবাই সতর্ক হয়ে যাবেন। এই আধুনিক ব্যবস্থাপনায় ট্রাফিক পুলিশের কষ্টও কমে আসবে অনেকাংশে।

ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের সিইও মীর খায়রুল আলম জানান, এখনই এই মামলায় জরিমানা লাগছে না। ট্রাফিক আইন ভাঙার তথ্য পেলেও এখনই শাস্তি দিতে পারছে না সিটি করপোরেশন। কারণ শাস্তি দেওয়া পুলিশের কাজ আর সে উদ্দেশ্যে পুলিশের ডেল্টা-৩ সিস্টেমের সঙ্গে এই সিস্টেমের সমন্বয়ের কাজ চলছে। সমন্বয়ের কাজ হয়ে গেলে শাস্তি চালু করা সম্ভব হবে। ধীরে ধীরে সারা রাজধানীজুড়ে এই সিস্টেম চালু করা হবে।

গত এক মাসে শুধু এই সিগন্যালে ট্রাফিক আইন ভেঙেছে তিন লাখের বেশি গাড়ি। প্রাথমিক পর্যবেক্ষণে আইন ভঙ্গের হার বলছে, এ সিস্টেম চালু হলে রাজধানীজুড়ে একদিকে ভয়াবহ যানজট কমবে, অন্যদিকে যত্রতত্র পার্কিং কিংবা ট্রাফিক আইন ভঙ্গ করার প্রবণতাও কমবে। স্বয়ংক্রিয়ভাবে তখন সিগন্যাল সিস্টেমে আসবে। তথ্য সূত্র আরটিভি নিউজ।