News update
  • Intimidation or bloodshed cannot halt Bangladesh’s march to democracy     |     
  • Khaleda Zia integral to an important chapter in BD history: Yunus     |     
  • Enthusiasm marks Victory Day celebrations across Bangladesh     |     
  • Dhaka-Delhi ties deep; to be shaped by trust, dignity, mutual respect     |     
  • EU deploys election observation mission to Bangladesh     |     

বরাদ্দই ইঙ্গিত দিচ্ছে সরকার দ্রুত নির্বাচন নিয়ে ভাবছে না -মুসলিম লীগ

রাজনীতি 2025-06-04, 12:30am

adv-mohsin-rashid-president-and-kazi-abul-khair-secrretary-geenral-of-bangladesh-muslim-league-_11zon-b9043c9042ddbb1e385a12aac1a03c7a1748975458.jpg

Adv Mohsin Rashid, President and Kazi Abul Khair, secrretary geenral of Bangladesh Muslim league.



২৪এর নির্বাচনী বরাদ্দ ছিল ৪৮০০ কোটি টাকা। অথচ ২০২৫-২৬ অর্থ বছরের ঘোষিত জাতীয় বাজেটে নির্বাচন কমিশনের জন্য বরাদ্দ ধরা হয়েছে মাত্র ২৯৫৬কোটি টাকা। প্রায় ৬হাজার কোটি টাকা চাহিদার বিপরীতে অর্ধেকেরও কম বরাদ্দ স্পষ্ট ইঙ্গিত দিচ্ছে যে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার দ্রুত জাতীয় নির্বাচনের জন-দাবীকে গুরুত্ব সহকারে ভাবছে না। এই বাজেটে জনকল্যাণের চেয়ে এনজিওগুলোর চাহিদাকে অগ্রাধিকার দেয়া হয়েছে বলে বাজেট প্রতিক্রিয়ায় বাংলাদেশ মুসলিম লীগ সভাপতি এ্যাড. মো. মহসীন রশিদ ও মহাসচিব কাজী আবুল খায়ের মন্তব্য করেছেন। 

নেতৃদ্বয় এক বিবৃতিতে বলেন, ৭.৯লক্ষ কোটি টাকার বাজেটে ২.২১লক্ষ কোটি টাকার ঘাটতি পূরণে সরকার, ব্যাংক থেকে ১.০৪লক্ষ কোটি টাকা ঋণ নেয়ার পরিকল্পনা করছে। এতে ব্যাংকগুলো চাপে পড়বে, কিছু ব্যাংক দেউলিয়া হওয়ার পথে এগিয়ে যাবে এবং দেশের অর্থনীতি, ব্যবসা-বাণিজ্য ও শিল্প বিস্তার বাধাগ্রস্ত হবে। ৫.৬৪লক্ষ কোটি টাকার প্রত্যাশিত রাজস্বের ৮৮.৪% প্রত্যক্ষ কর, শুল্ক ও ভ্যাট থেকে অর্জনের যে লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে তা পূরণ হওয়ার সম্ভাবনা ক্ষীণ। 

রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের করের বোঝা, আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল করদাতা শ্রেণীকে আরো চাপে ফেলবে, ফলশ্রুতিতে বেকারত্ব বৃদ্ধি, শিল্প-কারখানা বন্ধ, বিচার বিভাগের উপর বাড়তি ভারী বোঝা ও জনগণের একটি অংশকে নতুন করে দারিদ্র সীমার নীচে ঠেলে দেয়ার পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে পারে। ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তাদের (এসএমই) জন্য বরাদ্দ না থাকা, কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টিতে নতুনত্ব না থাকা, ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারী ও শেয়ার বাজার বিষয়ে অস্পষ্টতা বাজেটের অন্যতম দুর্বলতম দিক। জিডিপির প্রবৃদ্ধির হার ৫.৫% লক্ষ্যমাত্রা পূরণের সম্ভাবনা খুবই কম। এক কথায় এই বাজেটকে অন্তঃসারশূন্য, জনগণের প্রকৃত চাহিদার সাথে সম্পর্কহীন ও প্রত্যাশা পূরণে ব্যর্থ বলে মন্তব্য করেছেন শতাধিক বছরের প্রাচীন ঐতিহ্যবাহী রাজনৈতিক দলটির নেতৃবৃন্দ। - প্রেস বিজ্ঞপ্তি