News update
  • Air ambulance carrying bullet-hit Hadi flies for Singapore     |     
  • Can Dhaka’s arms recovery drive ensure peaceful polls?     |     
  • ‘Unhealthy’ air quality recorded in Dhaka Monday morning     |     
  • BD peacekeepers' deaths: UN chief calls Dr. Yunus, offers condolence     |     
  • Bangladesh Plans Rockets, Satellites, and Space Industrial Park     |     

অক্টোবরে বাণিজ্যিক উৎপাদনে যাচ্ছে রামপাল বিদ্যুৎকেন্দ্রের দ্বিতীয় ইউনিট

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক বিদ্যুৎ 2023-09-24, 7:34am

resize-350x230x0x0-image-241075-1695496150-d8324833e920dc2ed9b2e07a28aec98f1695519272.jpg




অক্টোবরের মাঝামাঝি থেকে বাণিজ্যিকভাবে বিদ্যুৎ উৎপাদন শুরু করবে বাগেরহাটের রামপাল তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের দ্বিতীয় ইউনিট।

শনিবার (২৩ সেপ্টেম্বর) গণমাধ্যমকে এ তথ্য জানিয়েছেন, বাংলাদেশ-ইন্ডিয়া ফ্রেন্ডশিপ পাওয়ার কোম্পানি (প্রা.) লিমিটেডের ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার আনোয়ারুল আজিম।

তিনি জানান, তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রে উৎপাদন চালু রাখতে কাজ করছেন তারা। তবে কয়লার ঘাটতি ও যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে প্রায়ই প্ল্যান্টের বিদ্যুৎ উৎপাদন বন্ধ থাকে। সর্বশেষ যান্ত্রিক ত্রুটি কাটিয়ে ১৮ সেপ্টেম্বর রাতে প্রথম ইউনিটের উৎপাদন পুনরায় শুরু করা হয়েছিল। উৎপাদন শুরুর অপেক্ষায় রয়েছে দ্বিতীয় ইউনিটটি। এ জন্য পর্যাপ্ত কয়লা মজুদ রয়েছে।

এদিকে, প্রতিদিনই আমদানি করা কয়লা নিয়ে বিদেশি জাহাজ মংলা বন্দরে আসছে।

এর আগে কর্মকর্তারা ঘোষণা করেছিলেন, বিদ্যুৎ কেন্দ্রের দ্বিতীয় ইউনিটটি সেপ্টেম্বরে বাণিজ্যিক উৎপাদন শুরু করবে বলে আশা করা হচ্ছে।

উল্লেখ্য, রামপাল বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি গত ১১ মাসে মোট ১৪ বার বন্ধের সম্মুখীন হয়েছে। বাণিজ্যিক কার্যক্রমের প্রথম নয় মাসে উৎপাদন বন্ধ হয়েছে সাতবার।

২০১০ সালে, রামপাল পাওয়ার প্ল্যান্ট প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য বাংলাদেশ পাওয়ার ডেভেলপমেন্ট বোর্ড (বিপিডিবি) ও ভারতের এনটিপিসির মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর হয়।

সমঝোতা স্মারক অনুসারে, রামপাল ২০১৮ সালে উৎপাদন শুরু করার কথা ছিল। তবে, কোভিড-১৯ মহামারীসহ নানা জটিলতার কারণে সময়সীমা কয়েকবার বাড়ানো হয়।

দেশের খুলনা বিভাগের বাগেরহাটের রামপালে প্রায় দুই বিলিয়ন ডলার ব্যয়ে ১,৩২০ মেগাওয়াট কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি স্থাপিত হয়েছে। মৈত্রী সুপার থার্মাল পাওয়ার প্রজেক্টটি নির্মাণ করা হয়েছিল ভারত সরকারের রেয়াতি অর্থায়ন প্রকল্পের অধীনে। তথ্য সূত্র আরটিভি নিউজ।