News update
  • Can Dhaka’s arms recovery drive ensure peaceful polls?     |     
  • ‘Unhealthy’ air quality recorded in Dhaka Monday morning     |     
  • BD peacekeepers' deaths: UN chief calls Dr. Yunus, offers condolence     |     
  • Bangladesh Plans Rockets, Satellites, and Space Industrial Park     |     
  • India willing to work together inspired by shared sacrifices of past     |     

বঙ্গোপসাগরে জেগে ওঠা চর বিজয়ে এবার ম্যানগ্রোভ গাছের চারা রোপন

বন 2024-12-19, 11:56pm




পটুয়াখালী: কুয়াকাটা সংলগ্ন বঙ্গোপসাগরের বুকে জেগে ওঠা প্রাকৃতিক সৌন্দর্য মন্ডিত লাল কাঁকড়া ও পরিযায়ী পাখির কোলাহলে মুখর চর বিজয়কে পর্যটকদের কাছে আরও আকর্ষণীয় করে তুলতে এবার উপজেলা ভূমি অফিসের উদ্যোগে রোপন করা হয়েছে ম্যানগ্রোভ প্রজাতির গাছের চারা। বৃহস্পতিবার দুপুর থেকে বিকেল পর্যন্ত এসব গাছের চারা রোপণ করা হয়।

এর আগে বৃহস্পতিবার দুপুরে কলাপাড়া ইউএনও মো. রবিউল ইসলাম এ বৃক্ষরোপণ কর্মসূচির উদ্বোধন করেন। সময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) কৌশিক আহমেদ, কলাপাড়া প্রেসক্লাবের অন্তর্বর্তীকালীন কমিটির আহ্বায়ক মো. হুমায়ুন কবির, বিভিন্ন সামাজিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ সহ স্থানীয় গণমাধ্যম কর্মীরা।

কুয়াকাটা প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি মো. আনোয়ার হোসেন আনু বলেন, '২০১৫ সালে স্থানীয় গণমাধ্যম কর্মী ও সামাজিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দরা এটিকে 'চর বিজয়' নামে আখ্যায়িত করে। তবে এটি জেলেদের কাছে অনেক আগ থেকেই হাইরের চর নামে পরিচিত। বর্ষার সময় এ চরটি পানিতে ডুবে থাকে। আর শীত মৌসুমে এখানে লাল কাঁকড়ার ছোটাছুটি ও অতিথি পাখির কোলাহল দেখতে পর্যটকরা বেড়াতে আসে। এছাড়া জেলেরা এখানে তাদের ছেঁড়া জাল বুনন ও মাছ শুকাতে আসে।'

কলাপাড়া সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও কুয়াকাটা পৌরসভার প্রশাসক কৌশিক আহমেদ বলেন, 'কুয়াকাটা থেকে ১৫ কিলোমিটার গভীরে বঙ্গোপসাগরের বুকে জেগে ওঠা চর বিজয়ে প্রকৃতিপ্রেমী পর্যটকরা বেড়াতে আসেন। এ চরটির সৌন্দর্য্য বর্ধনে উপজেলা ভূমি অফিসের পক্ষ থেকে আমরা আজ ম্যানগ্রোভ প্রজাতির ১০০টি কেয়া, ৩০০টি ঝাউ ও  ৪০০ টি গোল গাছের চারা রোপণ করেছি।'

কলাপাড়া ইউএনও ও কলাপাড়া পৌরসভার প্রশাসক মো. রবিউল ইসলাম বলেন, 'কুয়াকাটাকে পর্যটকদের কাছে আরও আকর্ষণীয় করে তুলতে উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে আমাদের উদ্যোগ অব্যাহত আছে। পর্যটকদের নিরাপদ ভ্রমণ নিশ্চিত করতে উপজেলা প্রশাসন সচেষ্ট। এছাড়া কুয়াকাটার মাস্টার প্ল্যান অনুমোদন করা হয়েছে। অচিরেই কুয়াকাটা হয়ে উঠবে বিশ্বের নান্দনিক ও আকর্ষণীয় একটি পর্যটন স্পট।' - গোফরান পলাশ