News update
  • Intimidation or bloodshed cannot halt Bangladesh’s march to democracy     |     
  • Khaleda Zia integral to an important chapter in BD history: Yunus     |     
  • Enthusiasm marks Victory Day celebrations across Bangladesh     |     
  • Dhaka-Delhi ties deep; to be shaped by trust, dignity, mutual respect     |     
  • EU deploys election observation mission to Bangladesh     |     

ঈদের আগে কলাপাড়া পৌরসভার পানি সংযোগ বিচ্ছিন্ন অভিযান

পানি 2025-06-04, 12:36am

campaign-to-severe-water-connections-has-been-launched-in-kalapara-just-before-the-eid-3a5baeeb531aebacb98f1285a78599a81748975802.jpg

Campaign to severe water connections has been launched in Kalapara just before the Eid.



পটুয়াখালী: পটুয়াখালীর কলাপাড়া পৌরসভার পানি শাখার দীর্ঘদিনের বকেয়া বিল আদায়ে ঈদের আগে সংযোগ বিচ্ছিন্ন অভিযান শুরু করেছে কলাপাড়া পৌরসভা। মঙ্গলবার সকাল থেকে শহরের বিভিন্ন স্থানে ১১ টি সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হয়। একই সাথে পৌর শহরের ট্রেড লাইসেন্সবিহীন, লাইসেন্স নবায়ন করা নেই এরকম ৪৮ জন ব্যবসায়ীকে সতর্ক করা হয়েছে।

কলাপাড়া পৌরসভার সচিব কাব্য লাল চক্রবর্তী বলেন, পৌরসভার পানি শাখার প্রায় কোটি টাকা বকেয়া বিল রয়েছে। পাওনা আদায় গ্রাহকদের একাধিক বার নোটিশ প্রদান সহ মাইকিং করার পরও তারা বিল জমা না দিয়ে পানি ব্যবহার করায় বিচ্ছিন্ন কার্যক্রম শুরু করা হয়েছে। প্রথম দিনে আজ ১১ টি সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হয়। 

কাব্য লাল চক্রবর্তী আরও বলেন, পৌরসভার অভ্যন্তরে অনেক ব্যবসায়ী ট্রেড লাইসেন্স ছাড়া এবং অনেকেই লাইসেন্স নবায়ন না করেই তাদের ব্যবসা পরিচালনা করছেন। এরকম ৪৮ জন ব্যবসায়ীকে আজ সতর্ক করা হয়েছে। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে পৌরসভার ট্রেড লাইসেন্স শাখায় এসে লাইসেন্স নবায়ন না করলে তাদের বিরুদ্ধেও বিধি অনুযায়ী ব্যবস্থা নেয়া হবে। 

কলাপাড়া পৌরসভার প্রশাসক মো. রবিউল ইসলাম বলেন, পৌরসভার নাগরিক সেবা কার্যক্রমে গতি আনতে নানামুখী উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। সড়ক উন্নয়ন, জলবদ্ধতা নিরসনে ড্রেন, কালভার্ট নির্মাণ, খাল দখল মুক্ত করে আবর্জনা পরিষ্কার, রাতের শহরে সড়ক বাতির প্রজ্জ্বলন সহ পৌরসভার টেকসই উন্নয়ন পরিকল্পনা বাস্তবায়নে রাজস্ব আদায় কার্যক্রম সচল করা হচ্ছে। 

পৌর প্রশাসক আরও বলেন, পৌরসভার পানি শাখায় প্রায় কোটি টাকা বকেয়া বিল রয়েছে। প্রশাসক হিসেবে দায়িত্ব নেয়ার পর বেশ কিছু টাকা আদায় হলেও এখনও ৭৫ লাখ টাকা পাওনা রয়েছে। যা আদায়ে সংযোগ বিচ্ছিন্ন অভিযান শুরু করা হয়েছে। এ অভিযান অব্যাহত থাকবে। এছাড়া ট্রেড লাইসেন্স শাখাকে তাদের যথাযথ দায়িত্ব পালনের নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। - গোফরান পলাশ