News update
  • US Issues Travel Alert for Bangladesh Ahead of Election     |     
  • Air ambulance carrying bullet-hit Hadi flies for Singapore     |     
  • Can Dhaka’s arms recovery drive ensure peaceful polls?     |     
  • ‘Unhealthy’ air quality recorded in Dhaka Monday morning     |     
  • BD peacekeepers' deaths: UN chief calls Dr. Yunus, offers condolence     |     

১০ ডিসেম্বর বাস চলবে কি না, জানাল মালিক সমিতি

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক খবর 2022-12-08, 6:27pm




আগামী ১০ ডিসেম্বর ঢাকায় বিএনপির সমাবেশ ঘিরে জনমনে আতঙ্ক বিরাজ করছে। সমাবেশ ঘিরে যানবাহন চলবে কিনা, তা নিয়েও সাধারণ মানুষের মধ্যে শঙ্কা দেখা দিয়েছে। তবে, ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতি বলছে, ১০ ডিসেম্বর ঢাকায় গাড়ি চলাচল স্বাভাবিক থাকবে।

বৃহস্পতিবার (৮ ডিসেম্বর) ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক খন্দকার এনায়েত উল্যাহ এ তথ্য জানান।

তিনি বলেন, আগামী ১০ ডিসেম্বর ঢাকা শহর, শহরতলী এবং আন্তঃজেলা রুটে গাড়ি চলাচল স্বাভাবিক রাখার সিদ্ধান্ত হয়েছে। তবে বাস মালিকরা ওইদিন রাজধানীতে বাস চলাচল সীমিত করার দাবি জানিয়েছিল।

বৈঠকে ঢাকার বিভিন্ন কোম্পানির বাস মালিকরা বলেন, বাসে পোড়ানোর কারণে আমাদের আগে অপূরণীয় ক্ষতি হয়েছে। পুনরায় সেই ঘটনা আমরা চাই না। তাই আগামী ১০ তারিখ প্রতিটি বাস টার্মিনালে পাহারা বসাবো। সব ধরনের আপত্তিকর ঘটনা আমরা রুখে দেবো।

এনায়েত উল্যাহ বলেন, আগামী ১০ ডিসেম্বর তারিখ গাড়ি চলবে। সব বাস টার্মিনালে সবাইকে সতর্ক ও প্রস্তুত থাকতে হবে। গাড়ি চলাচল যাতে বাধাগ্রস্ত না হয় সেজন্য শহরের গুরুত্বপূর্ণ স্থানে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করতে হবে।

সভায় বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক ওসমান আলী বলেন, ১০ ডিসেম্বর যাত্রী থাকবে না বলে গাড়ি বন্ধ করা যাবে না। আমি আপনাদের ওইদিন গাড়ি সচল রাখার আহ্বান জানাচ্ছি।

উল্লেখ্য, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি ও খালেদা জিয়ার মুক্তিসহ নানা দাবিতে দেশের ৯টি বিভাগীয় শহরে সমাবেশ করে বিএনপি। আগামী ১০ ডিসেম্বর ঢাকায় মহাসমাবেশ করার কথা রয়েছে দলটির। তবে সমাবেশের স্থান নিয়ে সরকার ও বিএনপির মধ্যে উত্তেজনা তৈরি হয়।

বিএনপি নয়াপল্টনে সমাবেশ করতে চাইলেও সরকারের পক্ষ থেকে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান বা যেকোনো মাঠে করার কথা বলা হয়। বিএনপি নয়াপল্টনেই সমাবেশ করতে অনড় অবস্থানে আছে। এ নিয়ে বিতর্ক ও আলোচনার মধ্যেই বুধবার (৭ ডিসেম্বর) বিকেলে পুলিশের সঙ্গে বিএনপি নেতাকর্মীদের সংঘর্ষ হয়। এ ঘটনায় একজনের মৃত্যু ও অনেকেই আহত হয়েছেন।

এরপর বিএনপি কার্যালয়ে অভিযান চালিয়ে বিএনপির বেশ কয়েকজন নেতাসহ অন্তত তিন শতাধিক নেতাকর্মীকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। সংঘর্ষের পর থেকে নয়াপল্টন পুলিশের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। পুলিশের পক্ষ থেকে নয়াপল্টন এলাকাকে ‘ক্রাইম জোন’ হিসাবে চিহ্নিত করা হয়। তথ্য সূত্র আরটিভি নিউজ।