News update
  • Janaza of six Bangladeshi peacekeepers held at Dhaka Cantonment     |     
  • Bangladesh stock market loses Tk 10,500cr in a week     |     
  • Dhaka’s air turns ‘very unhealthy’ on Sunday morning     |     
  • Project to transform N’ganj into a climate-resilient green city     |     
  • Sustainable, rights-based solutions to Rohingya crisis urged     |     

বাংলাদেশ কী আজ পারবে হোয়াইটওয়াশের লজ্জা এড়াতে?

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক ক্রিকেট 2024-12-12, 9:56am

4t45345-18cfe4964838f8d5b214ceadf07560761733975782.jpg




হোয়াইটওয়াশের লজ্জা এড়ানোর মিশনে বৃহষ্পতিবার (১২ ডিসেম্বর) ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে মাঠে নামবে বাংলাদেশ। সিরিজ হাতছাড়া করা বাংলাদেশের জন্য ম্যাচটা কেবলই আনুষ্ঠানিকতার। টপ অর্ডারে ধারাবাহিকতার অভাবে ভুগছে বাংলাদেশ। তাই একাদশে আসতে পারে পরিবর্তন। সেন্ট কিটস এন্ড নেভিসে ম্যাচ শুরু হবে সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায়।

কোনটা এখন বাংলাদেশের ক্রিকেটারদের প্রিয় ফরম্যাট? সাম্প্রতিক পারফরমেন্সে এই প্রশ্ন এখন তোলা যেতেই পারে! কদাচিৎ অস্ট্রেলিয়া, ভারত ও ইংল্যান্ডকে হারানো দলটা জিম্বাবুয়ের মতো দলকে প্রায়ই হারিয়ে ধোয়া তুলতো ৫০ ওভারের ক্রিকেটে তারা পাক্কা। কিন্তু আফগানিস্তানের কাছে সিরিজ হার আর ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশের লজ্জার সামনে দাঁড়িয়ে থাকার পর বড় গলায় এখন আর এসব বলার উপায় কোথায়!

বাংলাদেশের ক্রিকেট গ্রাফ নিম্নমূখি, সেটা বলার অপেক্ষা রাখে না। যদিও ভারপ্রাপ্ত অধিনায়ক মেহেদি হাসান মিরাজ মনে করেন না তেমন কিছু। লম্বা সময় ধরে খেললেও তার পারফরমেন্সে যেমন পরিপক্কতা নেই, তেমনি নেই কথাবার্তাতেও। তাই শান্ত ফিরলে যে তিনি ভারমুক্ত হয়ে যাবেন তাতে কোন সন্দেহ নেই।

শান্ত না থাকাটা একটা অযুহাত হতে পারে। একই সঙ্গে মুশফিরে অনুপস্থিতিও। কিন্তু তারা থাকলেও যে ক্যারিবীয়ান দ্বীপপুঞ্জ জয় করে ফেলতো বাংলাদেশ, তা গ্যারান্টি দিয়ে বলার উপায় নেই আসলে। কারণ, ঐ যে বললাম ক্রিকেটারদের পারফরমেন্সের গ্রাফ আসলেই বেশ নিম্নমুখি। প্রত্যেক ম্যাচের পর শুধু হাঁসফাঁস।

সে যাই হোক সিরিজ শুরুর আগে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে প্রায় অর্ধযুগ আর ১১ ম্যাচ অপরাজিত থাকার রেকর্ড মিশে গেছে সেন্ট কিটসের নোনা জ্বলে। বাংলাদেশ এখন লড়বে মান বাঁচাতে। সিরিজ খোয়া গেছে প্রথম দুই ম্যাচ হেরে। শেষ ম্যাচে যদি একই পরিণতি হয় তহলে সর্বনাশ! অবশ্য এবারই যে প্রথম বিষয়টা তা নয়। হোয়াইটওয়াশের স্বাদ নেয়ার বহু নজির আছে লাল-সবুজ ক্রিকেটে।

ক্যারিবীয়ানদের বিপক্ষে বুড়ো রিয়াদ, আর বোলার তানজিম সাকিব যদি ব্যাটার না হয়ে উঠতো তবে স্কোরবোর্ডের চেহারা হতো আরও রুগ্ন। তাদের লড়াই ছিলো দলকে একটা সম্মানজনক অবস্থানে পৌঁছে দেয়া। তাতে অবশ্য কতটা মান বেঁচেছে বাংলাদেশের কে জানে? মিরাজের দল ম্যাচটা হেরে যায় টপ অর্ডারদের দৃষ্টিকটু আউটের মধ্য দিয়ে। লজ্জা এড়ানোর ম্যাচে হয়তো কিছুটা বদল আসবে স্কোয়াডে। তাতে কি ফলাফলে যথেষ্ট পরিবর্তন আসবে তো? প্রশ্নটা তোলা থাক!  সময় সংবাদ