News update
  • Dhaka Urges Clear Outcome from Upcoming Rohingya Talks     |     
  • Khulna falls short of jute output target for lack of incentives     |     
  • UNRWA Report on the Humanitarian Crisis in Gaza & West Bank     |     
  • Rail link with Khulna cut off as train derails in Chuadanga     |     
  • 3 killed, 10 injured in Pabna Bus-truck collision     |     

‘নির্বাচনী বছরে চোখ-কান খোলা রাখবে দুদক’

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক error 2023-03-21, 2:27pm

resize-350x230x0x0-image-216691-1679384877-1-ebdff586719e2ae3e92779734873df131679387221.jpg




চলতি বছরের শেষে কিংবা আগামী ২০২৪ সালের শুরুতে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে। সেই হিসেবে নির্বাচনকে সামনে রেখে চোখ-কান খোলা রেখে কাজ করবেন বলে জানিয়েছেন দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) চেয়ারম্যান মোহাম্মদ মঈনউদ্দীন আবদুল্লাহ।

মঙ্গলবার (২১ মার্চ) সেগুনবাগিচায় সংস্থাটির প্রধান কার্যালয়ে ২০২২ সালের বার্ষিক প্রতিবেদন প্রকাশ অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন। এতে দুদক কমিশনার মো. মোজাম্মেল হক খান ও মো. জহুরুল হক এবং দুদক সচিব মো. মাহবুব হোসেন উপস্থিত ছিলেন।

দুদক চেয়ারম্যান বলেন, ‘আইন অনুসারে আমাদের যেটুকু অংশ আমরা তা নিরপেক্ষভাবে প্রতিপালন করার চেষ্টা করব। আমরা সাধ্যমতো কাজ করছি। আদালতে দুর্নীতির মামলা প্রমাণে আগের বছরগুলোর তুলনায় আমরা অনেক এগিয়েছি। বিগত বছরগুলোর চেয়ে দুর্নীতি দমন কমিশন অনেক ভালো অবস্থানে রয়েছে।

রাজনৈতিক প্রভাবের কারণে দুদক ঠিকমতো কাজ করছে না এমন প্রশ্নের জবাবে দুদক চেয়ারম্যান বলেন, ‘মামলা, তদন্ত, অনুসন্ধান সবকিছুই বেড়েছে। আমাদের এই তথ্য কথা বলবে।’

দুদকের প্রতিবেদনে বলা হয়, তফসিলভুক্ত না হওয়া এবং দুর্বল তথ্য-প্রমাণের কারণে ২০২২ সালে আসা ৯৫ শতাংশেরও বেশি অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগই অনুসন্ধানের জন্য আমলে নেয়নি সংস্থাটি। দুদকের ২০২২ সালের বার্ষিক প্রতিবেদন বিশ্লেষণ করে এ তথ্য পাওয়া গেছে।

প্রতিবেদনের তথ্যমতে, গত বছর দুদকে জমা পড়ে ১৯ হাজার ৩৩৮টি অভিযোগ। এসব যাচাই-বাছাই শেষে অনুসন্ধানের জন্য সংস্থাটি হাতে নিয়েছে ৯০১টি অভিযোগ, যা মোট অভিযোগের ৪ দশমিক ৬৫ শতাংশ। অর্থাৎ ৯৫ দশমিক ৩৫ শতাংশ অভিযোগই অনুসন্ধানের জন্য আমলে নিতে পারেনি দুদক। ১৯ হাজার ৩৩৮টি অভিযোগের মধ্যে ৩ হাজার ১৫২টি অভিযোগ বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য পাঠানো হয়েছে। ২০২২ সালে চার্জশিট অনুমোদন হয়েছে ২২৪টি, মামলা হয়েছে ৪০৬টি, ফাঁদ মামলা হয়েছে মাত্র ৪টি।

এক প্রশ্নের জবাবে দুদক কমিশনার (অনুসন্ধান) মো. মোজাম্মেল হক খান বলেন, ‘দেশের টাকা বাইরে চলে গেছে। জনগণের প্রত্যাশা অনুযায়ী হয়তো কাজ করতে পারেনি দুদক। অর্থ পাচারের কাজ করে আরও অনেকগুলো সংস্থা। শুধু দুদকের কাজ নয় এটি। তারপরও আমরা চেষ্টা করছি টাকা ফিরিয়ে আনার।’ তথ্য সূত্র আরটিভি নিউজ।