News update
  • Human Rights Groups Urged to Unite Against Racism     |     
  • UN, Civil Society Urge Action on Rohingya Rights in Myanmar     |     
  • Heavy rain: Flash floods in Ctg, six other districts likely      |     
  • Prof Yunus back home from USA after attending UNGA session     |     

আমরা ইন্টারনেট বন্ধ করিনি: তালেবান

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক সংঘাত 2025-10-02, 11:25am

c26c293d74ffd0ee35250444d0c91b456162a43cfe40687b-92b89494dfa069f199d1ff0ccae239911759382726.jpg




আফগানিস্তানজুড়ে সম্প্রতি যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যাওয়ার পর, দেশব্যাপী ইন্টারনেট নিষেধাজ্ঞা বাস্তবায়নের কথা অস্বীকার করেছে তালেবান প্রশাসন।

সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা জানিয়েছে, বুধবার (০১ অক্টোবর) একটি চ্যাট গ্রুপে পাকিস্তানি সাংবাদিকদের দেয়া এক বিবৃতিতে, তালেবান কর্মকর্তারা দাবি করেছেন যে পুরনো ফাইবার-অপটিক কেবলগুলোর কারণে ইন্টারনেট বিভ্রাট ঘটেছে, যা প্রতিস্থাপনের প্রয়োজন।

তিন লাইনের বিবৃতিতে তারা বলেছে, ‘আমরা ইন্টারনেটে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছি বলে যে গুজব ছড়ানো হচ্ছে, সেরকম কিছুই হয়নি।’

গেল সোমবার থেকে যোগাযোগ বিপর্যয় (ইন্টারনেট ও টেলিফোন পরিষেবা) শুরু হওয়ার পর এটিই তালেবান সরকারের এ বিষয়ে প্রথম প্রকাশ্য ঘোষণা।

বিশ্বব্যাপী ইন্টারনেট পর্যবেক্ষণকারী একটি সংস্থা নেটব্লকস এর আগে জানায়, ৪ কোটি ৩০ লাখ জনসংখ্যার দেশটিতে ‘সম্পূর্ণ ইন্টারনেট সংযোগ বিচ্ছিন্ন’ ছিল। 

আল জাজিরা বলছে, তালেবান প্রশাসন ইন্টারনেট বন্ধে তাদের কোনো হাত নেই বলে দাবি করলেও, ‘অনৈতিক কর্মকাণ্ড’ বন্ধে নেতা হাইবাতুল্লাহ আখুনজাদার ডিক্রির অংশ হিসেবে তারা এর আগে দেশের কিছু এলাকায় ইন্টারনেট পরিষেবা বন্ধ করেছে।

গত ১৬ সেপ্টেম্বর, বালখ প্রাদেশিক মুখপাত্র নিশ্চিত করেন যে, ‘অপরাধ প্রতিরোধের জন্য’ উত্তর প্রদেশে ফাইবার-অপটিক ইন্টারনেট সম্পূর্ণরূপে নিষিদ্ধ করা হয়েছে।

গত মাসে উত্তরাঞ্চলীয় প্রদেশ বাদাখশান ও তাখর এবং দক্ষিণাঞ্চলীয় প্রদেশ হেলমান্দ, কান্দাহার ও নাঙ্গারহারেও বিধিনিষেধ আরোপের খবর পাওয়া গেছে।

সোমবার একজন আফগান সরকারি কর্মকর্তা আন্তর্জাতিক একটি সংবাদ সংস্থাকে জানিয়েছেন, ‘পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত’ ফাইবার-অপটিক নেটওয়ার্কের ‘৮ থেকে ৯ হাজার টেলিযোগাযোগ পিলার’ বন্ধ থাকবে। সূত্র: আল জাজিরা