News update
  • US Issues Travel Alert for Bangladesh Ahead of Election     |     
  • Air ambulance carrying bullet-hit Hadi flies for Singapore     |     
  • Can Dhaka’s arms recovery drive ensure peaceful polls?     |     
  • ‘Unhealthy’ air quality recorded in Dhaka Monday morning     |     
  • BD peacekeepers' deaths: UN chief calls Dr. Yunus, offers condolence     |     

টান টান উত্তেজনায় পাকিস্তানে উচ্চ সতর্কতা

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক সংঘাত 2025-04-30, 7:09pm

img_20250430_190738-f3f8eb53d8deedd93b5b078168983be11746018562.jpg




ভারত শাসিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সাম্প্রতিক প্রাণঘাতী হামলার পর দক্ষিণ এশিয়ায় নতুন করে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়েছে। এরই প্রেক্ষাপটে পাকিস্তান সরকার দেশের সব বিমানবন্দরকে ‘হাই অ্যালার্ট’ বা সর্বোচ্চ সতর্কতায় রাখার নির্দেশ দিয়েছে। পাকিস্তানের গণমাধ্যম এক্সপ্রেস নিউজ এ তথ্য জানিয়েছে।

ইসলামাবাদ কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, নিরাপত্তাজনিত কারণে বুধবার গিলগিট ও স্কারদু থেকে সব বাণিজ্যিক ফ্লাইট বাতিল করা হয়েছে।

বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (সিএএ) সূত্র জানিয়েছে, ভারতীয় আকাশসীমা দিয়ে যাতায়াতকারী বা সেখান থেকে যাত্রা শুরু করে এমন সব বিদেশি এয়ারলাইনের ফ্লাইটের ওপর এখন থেকে কঠোর নজরদারি চালানো হচ্ছে। 

যদিও পাকিস্তানে এখনও ভারতীয় বিমান সংস্থাগুলোর কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞা বহাল রয়েছে, তবে অন্যান্য আন্তর্জাতিক ফ্লাইটগুলোও তীব্র নিরাপত্তা পর্যবেক্ষণের আওতায় রাখা হয়েছে।

সম্প্রতি কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলার ঘটনার পর ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে উত্তেজনা বাড়ায় পাকিস্তান এই সতর্কতামূলক পদক্ষেপ নিয়েছে। দেশটির সব বিমানবন্দরে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি করা হয়েছে। পাশাপাশি নজরদারি ব্যবস্থা আরও শক্তিশালী করা হয়েছে।

লাহোরের আল্লামা ইকবাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরসহ বড় বড় সব বিমানবন্দরে এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোলারদের বিশেষ নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। যেকোনো সন্দেহজনক উড়োজাহাজ ছাড়ার আগে পাইলটদের কাছ থেকে ‘এয়ার ডিফেন্স ক্লিয়ারেন্স নম্বর’ চাওয়া হচ্ছে। যথাযথ নথিপত্র ও পরিচয় ছাড়া কোনো উড়োজাহাজকে ছাড়পত্র দেওয়া হচ্ছে না।

এ ছাড়া বিমানবন্দরের সব কর্মকর্তা-কর্মচারীকে বৈধ পরিচয়পত্র সব সময় সঙ্গে রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। যাদের কাছে পরিচয়পত্র নেই, তাদের বিমানবন্দর এলাকায় প্রবেশে বাধা দেওয়া হচ্ছে।

বিমানবন্দর নিরাপত্তা বাহিনী (এএসএফ), পুলিশ ও অন্যান্য আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর মধ্যে সমন্বয় আরও জোরদার করা হয়েছে, যাতে যেকোনো জরুরি পরিস্থিতিতে তাৎক্ষণিকভাবে ব্যবস্থা নেওয়া যায়।

পাকিস্তানি কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, তারা এ মুহূর্তে কোনো ধরনের নিরাপত্তা ঝুঁকি এড়াতে সর্বোচ্চ সতর্ক রয়েছে এবং যেকোনো শৈথিল্য রোধে কঠোর নজরদারি ও প্রয়োগ ব্যবস্থা চালু রাখা হয়েছে।