News update
  • Bangladesh bourses slump on week’s final day     |     
  • Bangladesh Bank buys $2.08 bn from banks to stabilise market     |     
  • ‘Return Islamic Bank shares to true owners': Business Forum     |     
  • Israel, Gaza Celebrate Ceasefire; Hostages May Go Free     |     
  • Wealthy Nations Urged to Reduce Climate Debt Burden     |     

একীভূত ৫ ব্যাংকের কর্মীদের চাকরি নিয়ে যে বার্তা দিলেন প্রেস সচিব

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক ব্যাঙ্কিং 2025-10-09, 6:10pm

c8e2392e0fdadf89c2a9ee43b176e39c190d1558479e35e4-f6908349f308e89387f23f5716c925aa1760011852.png




পাঁচটি ব্যাংককে একীভূত করে একটি শরিয়াহভিত্তিক ব্যাংক গঠনের প্রস্তাবনায় নীতিগতভাবে অনুমোদন দিয়েছে উপদেষ্টা পরিষদ। তবে একীভূত হলেও ব্যাংক কর্মীদের চাকরি থাকবে এবং আমানতনকারীদের অর্থেরও সুরক্ষা নিশ্চিত করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।

বৃহস্পতিবার (৯ অক্টোবর) ফরেন সার্ভিস অ্যাকাডেমিতে গণমাধ্যমকর্মীদের সম সাময়িক নানা ইস্যুতে ব্রিফিংয়ের সময় তিনি এমন তথ্য জানান।

শফিকুল আলম বলেন, নতুন ব্যাংকটি প্রাথমিকভাবে রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন থাকবে এবং অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থ বিভাগ থাকবে এর মালিকানায়। পরে সঠিক সময়ে ব্যাংকটি বেসরকারি মালিকানায় হস্তান্তর করা হবে। এছাড়া, একীভূত হওয়া কোনো ব্যাংকের কর্মীদের চাকরিচ্যুত করা হবে না এবং কোনো গ্রাহক তার আমানত হারাবে না।

প্রেস সচিব আরও বলেন দুর্বল পাঁচটি ইসলামী ব্যাংক একত্রিত করে একটি ব্যাংকে রূপান্তরের অনুমোদন দিয়েছে উপদেষ্টা পরিষদ। এজন্য ২০ হাজার কোটি টাকা সহায়তা দেবে সরকার।

পাশাপাশি উপদেষ্টা পরিষদে ব্যাংক ও বিমা খাতে আমানত সুরক্ষা আইনকে যুগোপযোগী করে সংশোধনেরও অনুমোদন দেয়া হয়েছে বলে জানান তিনি।

প্রসঙ্গত, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক, গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক, ইউনিয়ন ব্যাংক, এক্সিম ব্যাংক ও সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক একীভূত হয়ে নতুন ব্যাংক গঠিত হবে। বৃহস্পতিবার প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে এ বিষয়ে নীতিগত সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।

বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যমতে, প্রাথমিকভাবে প্রস্তাবিত নতুন ব্যাংকের ৪০ হাজার কোটি টাকার ‘অনুমোদিত মূলধনের’ বিপরীতে ‘পরিশোধিত মূলধন’ হিসেবে আনুমানিক ৩৫ হাজার কোটি টাকার প্রয়োজন হবে। প্রস্তাবিত নতুন ব্যাংকটির মূলধন বিষয়ে প্রাথমিক পরিকল্পনা অনুযায়ী, বেইল ইন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে বিদ্যমান প্রাতিষ্ঠানিক আমানতকারীদের ১৫ হাজার কোটি টাকার আমানত মূলধনে রূপান্তর করা যেতে পারে এবং অবশিষ্ট ২০ হাজার কোটি টাকা সরকার মূলধন হিসেবে প্রদান করতে পারে।