News update
  • State mourning begins, state funeral for Khaleda Zia at 2 pm     |     
  • Kamal Hossain: Khaleda Zia was ‘a patriot and democratic guardian'     |     
  • High medicine prices threaten healthcare of poor communities     |     
  • Curtain falls on a political giant as Khaleda Zia passes into history     |     

ঢাবিতে দিনভর সংঘর্ষ, ঢামেকে গেল কতজন?

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক খবর 2024-07-16, 8:05am

7c20e67006aa42f6fab3b7b2e0e37a98cb91d72379797fef-f4a61ac5065b9628f7e5d428feb0796f1721095520.png




ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে কোটা সংস্কারের পক্ষে আন্দোলনকারী শিক্ষার্থী ও ছাত্রলীগের মধ্যে দিনভর সংঘর্ষের ঘটনায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছেন প্রায় তিন শতাধিক শিক্ষার্থী।

সোমবার (১৫ জুলাই) হাসপাতাল ঘুরে দেখা যায়, প্রাথমিক চিকিৎসার পর বেশিরভাগই হাসপাতাল ত্যাগ করলেও কিছুটা গুরুতর আহত হওয়ায় ভর্তি রয়েছেন ১২ জন শিক্ষার্থী। তাদের মধ্যে দুই জন নারী। যার একজন ইডেন মহিলা কলেজের শিক্ষার্থী। তিনি মাথায় গুরুতর আঘাত পেয়েছেন। তার মাথায় সিটি স্ক্যান করা হয়েছে।

ঢামেকের বিভিন্ন ওয়ার্ডে ভর্তি শিক্ষার্থীদের মধ্যে অধিকাংশই মাথায় আঘাত পেয়েছেন বলে জানিয়েছেন কর্তব্যরত চিকিৎসক ও নার্সরা।

তারা জানিয়েছেন, সোমবারের সংঘর্ষের ঘটনায় ঢামেক থেকে নারী শিক্ষার্থীসহ আনুমানিক ২৯৬ জন চিকিৎসা নিয়েছেন। গুরুতর আহত আরও বেশ কয়েকজনকে ঢামেক থেকে বিভিন্ন বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য নেয়া হয়েছে।

এদিকে সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কারের পক্ষে আন্দোলনকারী ও ছাত্রলীগ কর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষে দিনভরই উত্তেজনাকর পরিস্থিতি বিরাজ করে ঢামেক হাসপাতাল এলাকায়। সংঘর্ষের মূল কেন্দ্রবিন্দু ছিলো ঢামেক জরুরি বিভাগের ফটক সংলগ্ন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদুল্লাহ হলের মূল ফটক ও তার আশপাশের এলাকা। সোমবার দুপুর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত থেমে থেমে চলা এই সংঘর্ষের রেশ এসে পড়ে হাসপাতালেও। সংঘর্ষের এক পর্যায়ে লাঠিসোঁটা হাতে একদল ব্যক্তি ঢুকে পড়ে ঢামেক প্রাঙ্গনে। ঢামেক জরুরি বিভাগের সামনে তাদের হাতে অনেকেই মারধরের শিকার হন বলে জানান প্রত্যক্ষদর্শীরা।

তবে এই ঘটনার পর ঢামেকের নিরাপত্তা জোরদারে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয় বলে জানিয়েছে হাসপাতালের নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা।

অন্যদিকে বিকেলের দিকে একজন শিক্ষার্থীর মৃত্যুর খবরকে গুজব বলে জানিয়েছেন ঢামেক পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ ইন্সপেক্টর বাচ্চু মিয়া। তিনি বলেন, কোন শিক্ষার্থীর মৃত্যুর বিষয়টি সত্য নয়। তথ্য সূত্র আরটিভি নিউজ।