News update
  • Bangladesh 2024, Nepal 2025: Youth Movements Force Leaders Out     |     
  • Nepal PM resigns as 19 killed in social media ban, graft protests     |     
  • Western Support for Israel Faces Growing Strains     |     
  • Nepal lifts social media ban after 19 killed in protests     |     
  • DU VC vows maximum transparency in Tuesday's DUCSU elections     |     

ডাকসু নির্বাচনে জিতলেই বিয়ে, ক্যাম্পাসে হবে চড়ুইভাতি: ইলা

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক শিল্প-কারুশিল্প 2025-09-09, 6:15am

img_20250909_061357-e73825e9a1236a61d04b22981fa1aed91757376953.jpg




ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে সাহিত্য ও সংস্কৃতি সম্পাদক পদপ্রার্থী ফারিয়া মতিন ইলা জানিয়েছেন, ভোটে জিতলেই বিয়ে করবেন। তার আগে ক্যাম্পাসে বিজয় উৎসব হিসেবে করবেন চড়ুইভাতি ও গান-বাজনার আয়োজন করবেন।  

ফারিয়া মতিন ইলা ডিমোক্রেজি ক্লাউনস্ ব্যান্ডের ভোকালিস্ট। এক বছরের পথচলায় ৫টি গান করেছে দলটি। শ্রোতাদের কাছে গানগুলো জনপ্রিয়তা পেয়েছে। তবে কোনো গানের রেকর্ড তারা ছাড়েননি। কনসার্ট থেকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম হয়ে সেগুলো রেকর্ড হয়ে আছে শ্রোতার হৃদয়ে। এর আগে গানগুলো পরিচিতি পেয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে।

ডাকসু নির্বাচনের প্রচারণার অংশ হিসেবে ফেসবুকে তিনি লিখেছেন, আগামীকাল জিতলে চড়ুইভাতির আয়োজন করব, ছোটবেলায় যাকে পিকনিক বলতাম আমরা। সবাই মিলে রান্নাবান্না করে খিচুড়ি আর মাংস খাব। যারা মাংস খান না, তারা সবজি খিচুড়ি খাবেন। আর গানবাজনা তো হবেই।

এর আগেও, ফারিয়া মতিন ইলা জানান, জিতলে বিয়ে করবেন। ফেসবুকেই লিখেছিলেন, ডাকসু জিতলে পরদিনই বিয়ে করব ইনশাআল্লাহ। আমার শুভবিবাহের দাওয়াত। নিমন্ত্রণ খাইতে চাইলে আমাকে ডাকুসতে জিতান।

তিনি আরও বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় কালচারাল এক্সচেঞ্জের জন্য খুবই সুন্দর জায়গা। প্রত্যেকটা মানুষ নিজের কালচার নিয়ে আসে এখানে। সবাই সবার কাছ থেকে গ্রহণ করে। ঢাবিতে বিভিন্ন জেলার ছেলে-মেয়েরা আসছে। আমি তাদের নিজের মাটির সংস্কৃতি নিয়ে কাজ করবো।

প্রসঙ্গত, ইলার জন্ম ও বেড়ে উঠা একই যশোর শহরে। সেখানেই শিখেছেন সেমি-ক্ল্যাসিক্যাল। ছয় বছর বয়সে পরিবারের সঙ্গে ঢাকায় আসেন তিনি। সিভিল এভিয়েশন স্কুল অ্যান্ড কলেজ ও বিএএফ শাহীন কলেজে পড়াশোনা করেছেন। শৈশব থেকেই বিভিন্ন মাজারে লালনের গান করতেন ইলা। অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত গান করেছেন। নবম শ্রেণিতে ওঠার পর পারিবারিকভাবে তার গান গাওয়া বন্ধ করে দেওয়া হয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ব্যাংকিং অ্যান্ড ইন্স্যুরেন্স বিভাগের শিক্ষার্থী ফারিয়া মতিন ইলা। এখানে ভর্তির পর আবারও গানে ফেরেন ইলা। ক্যাম্পাসেই শুরু করেন রাজনীতি ও গানের দল। দলের প্রথম গান ‘আহুতি’, এরপর ‘সঙ্গতি’, ‘নির্বিকার’, ‘রাষ্ট্র’ ও ‘অচিরজীবীর প্রার্থনা’। গণ-অভ্যুত্থানের পর ‘জরুরি সংযোগ’ কনসার্টের আয়োজন করেছিল ব্যান্ডটি। গত বছরের নভেম্বর মাসে শিল্পকলা একাডেমিতে ‘আওয়াজ উডা’ কনসার্টে আয়োজনে গাইতে দেখা গেছে তাকে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে একাধিক শো করেছে ইলার দল।