News update
  • Illegal arms, disinformation pose major challenges to BD polls: Officials     |     
  • BNP senses ‘dangerous conspiracy’ against democratic transition     |     
  • CEC Vows Credible Election to End Stigma     |     
  • High-level meeting reviews country’s economic progress     |     
  • Dhaka suspends visa, consular services at its Delhi, Agartala Missions     |     

কয়েকটা ব্যাংক টিকিয়ে রাখা সম্ভব নয়: গভর্নর

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক ব্যাঙ্কিং 2025-02-26, 7:19am

img_20250226_071736-d35414ba4dad61efc30a413a0968ac431740532787.jpg




কিছু ব্যাংকের বাঁচার সম্ভাবনা খুবই ক্ষীণ বলে মন্তব্য করে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর বলেছেন, আমরা চেষ্টা করছি সুশাসনের মাধ্যমে ব্যাংকগুলোকে বাঁচিয়ে রাখার জন্য। পুরোটা হয় তো পারব না। কারণ কোনো কোনো ব্যাংকের আমানতের ৮৭ শতাংশ একটি পরিবারকে দিয়ে দেওয়া হয়েছে।

মঙ্গলবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) ঢাকায় সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি) আয়োজিত ‘অর্থনীতির পুনর্গঠন সংক্রান্ত টাস্ক ফোর্সের সুপারিশ’ শীর্ষক দুই দিনের কর্মশালার শেষ দিনে ‘ব্যাংকিং সেক্টরে সামষ্টিক অর্থনৈতিক নীতি এবং শাসন’ শীর্ষক অধিবেশনে তিনি এসব কথা বলেন।

ব্যাংক খাতকে লুট করা হয়েছে অভিযোগ করে ড. আহসান এইচ মনসুর বলেন, কিছু ব্যাংকের বাঁচার সম্ভাবনা খুবই ক্ষীণ। কারণ কিছু ব্যাংকের খেলাপি ঋণ ৮৭ শতাংশ হয়ে গেছে। এটার জন্য একটি পরিবার পুরোপুরি দায়ী। কারণ ১০০ টাকা লোন দেওয়া হলে ৮৭ টাকা এক পরিবারবে দেওয়া হয়েছে। 

বেশকিছু সরকারি ব্যাংকেরও প্রচুর সমস্যা আছে জানিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর বলেন, ব্যাংক খাতকে উদ্ধারের জন্য ব্যাংক রেজুলেশন অ্যাক্ট করা হচ্ছে। সরকারি-বেসরকারি সব ব্যাংকেই সমস্যা আছে। তাদের মনিটরিং করা হচ্ছে। 

তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশ ব্যাংক যাতে স্বাধীনভাবে কাজ করতে পারে। রাজনৈতিক চর্চা শুরু হলে যাতে হস্তক্ষেপ কম হয়। এফআইডির মতো প্রতিষ্ঠান যাতে এখানে কর্তৃত্ব না করতে পারে। আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ (এফআইডি) যাতে ব্যাংকিং খাতে কোনো প্রভাব ফেলতে না পারে, সে জন্য নিয়মকানুন তৈরি করা হচ্ছে। 

এফআইডি ব্যাংকিং খাতে কোনো প্রভাব ফেলতে পারবে না এমন নীতিমালা করা হচ্ছে জানিয়ে ড. আহসান এইচ মনসুর বলেন, এফআইডি ব্যাংক খাতে কোনো প্রভাব বিস্তার করতে পারবে না। তারা চাইলে বিমা কোম্পানি টেক-কেয়ার করতে পারে, তবে ব্যাংক নয়।

ইসলামি ব্যাংক ও ইউসিবিএল ব্যাংক ঘুরে দাঁড়াতে শুরু করেছে মন্তব্য করে গভর্নর বলেন, ইসলামি ব্যাংক ও ইউসিবিএলকে বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে আর কোনো লিকুইডিটি সাপোর্ট দিতে হচ্ছে না। এখন তাদের সঙ্গে আর কী কী সমস্যা আছে, সেগুলো নিয়ে আলোচনা চলছে। তারা লোন দিতে পারে না, উত্তরণের চেষ্টা করছে। আরটিভি