News update
  • UNRWA Situation Report on Crisis in Gaza & Occupied West Bank     |     
  • Intimidation or bloodshed cannot halt Bangladesh’s march to democracy     |     
  • Khaleda Zia integral to an important chapter in BD history: Yunus     |     
  • Enthusiasm marks Victory Day celebrations across Bangladesh     |     
  • Dhaka-Delhi ties deep; to be shaped by trust, dignity, mutual respect     |     

সেনাবাহিনীকে নিয়ে আনন্দবাজারের সংবাদ মিথ্যা ও ভিত্তিহীন : প্রেস উইং

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক বিবিধ 2025-01-31, 11:51pm

pres-uin-2fa53c242d729c67763781e0945f89801738345907.jpg




বাংলাদেশে সেনা অভ্যুত্থানের আশঙ্কার কথা উল্লেখ করে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম আনন্দবাজার অনলাইনে যে সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে, তা ভিত্তিহীন বলে জানিয়েছে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইংয়ের ফ্যাক্ট চেকিং বিভাগ—সিএ প্রেস উইং ফ্যাক্টস।

শুক্রবার (৩১ জানুয়ারি) দুপুরে সিএ প্রেস উইং ফ্যাক্টসের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে পোস্ট করা এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়, ভারতের দীর্ঘদিনের প্রতিনিধি শেখ হাসিনার সমর্থনে এবং জুলাই-আগস্টে শেখ হাসিনার স্বৈরাচারী শাসনের পতন ঘটানো বাংলাদেশের জনগণ ও প্রতিষ্ঠানগুলোকে কলঙ্কিত করার চেষ্টায় হাইব্রিড যুদ্ধ হিসেবে পরিচিত কৌশল ব্যবহার করছে ভারতীয় গণমাধ্যম।

সিএ প্রেস উইং ফ্যাক্টসের বিবৃতিতে হাইব্রিড যুদ্ধের ব্যাখ্যায় বলা হয়েছে, কোনো টার্গেটকে অভ্যন্তরীণভাবে বিভক্ত করতে এবং বন্ধু ও সহযোগীদের কাছ থেকে তাকে আলাদা করতে হাইব্রিড যুদ্ধে অপতথ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করা হয়ে থাকে। এ ধরনের কর্মকাণ্ড সাধারণত একটি সম্পূর্ণ বানোয়াট গল্প দিয়ে শুরু হয় এবং কোনো তথ্যপ্রমাণ ও উপযুক্ত মতামত ছাড়াই একটি মেরুদণ্ডহীন সংবাদমাধ্যম থেকে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত সেই গল্প প্রকাশ করা হয়। এটি এমনভাবে রসালো ও আকর্ষণীয় করে লেখা হয় যা প্রকাশ হওয়ার পর অন্যান্য সংবাদমাধ্যমও তা প্রকাশ করে থাকে। আর অপতথ্যটি ছড়িয়ে পড়ার সঙ্গে সঙ্গে প্রাথমিকভাবে তা বিশ্বাসযোগ্যতাও অর্জন করে। ফলে যারা বিষয়টি বিস্তারিতভাবে জানার সুযোগ পান না, তারা এই ধরনের অপপ্রচারে বিভ্রান্ত হতে পারেন। 

বিবৃতিতে আরও বলা হয়, এই প্রচারণার মূল উদ্দেশ্য হলো বাংলাদেশের জনগণ ও তার সার্বভৌমত্বের প্রতি আঘাত হানা, আর এতে মুখপাত্র হিসেবে কাজ করেছে আনন্দবাজার পত্রিকা।

সংবাদমাধ্যমটির ওই প্রতিবেদন নিয়ে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে নিয়ে নির্মিত এই গল্পের কোনো বাস্তব ভিত্তি নেই। এই গল্প বলিউড সিনেমার চেয়ে কোনো অংশেই কম কাল্পনিক নয়।

আনন্দবাজারকে প্রেস উইং বলেছে, ‘প্রকৃতপক্ষে কী ঘটছে তার প্রমাণ সংগ্রহের ভিত্তিতে সাংবাদিকতার অনুশীলন করবেন, না কি বন্ধুসুলভ প্রতিবেশীর সার্বভৌমত্ব ও মর্যাদা ক্ষুণ্ন করার প্রচারণার অংশ হিসেবে ক্ষতিকর কল্পকাহিনি প্রচার করবেন—তা আপনাকেই বেছে নিতে হবে।’ এনটিভি।