News update
  • Janaza of six Bangladeshi peacekeepers held at Dhaka Cantonment     |     
  • Bangladesh stock market loses Tk 10,500cr in a week     |     
  • Dhaka’s air turns ‘very unhealthy’ on Sunday morning     |     
  • Project to transform N’ganj into a climate-resilient green city     |     
  • Sustainable, rights-based solutions to Rohingya crisis urged     |     

কেন্টাকি অঙ্গরাজ্যে বন্যায় ১৫ জনের মৃত্যু; মৃতের সংখ্যা বৃদ্ধির আশঙ্কা

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক বিপর্যয় 2022-07-30, 8:02am




আমেরিকার সবচেয়ে দরিদ্র এলাকাগুলোর কয়েকটিতে রেকর্ড ভঙ্গকারী বন্যায় গোটা বসতি ভেসে গিয়েছে। সেখানে ন্যাশনাল গার্ডের সহায়তায় উদ্ধারকারী দলগুলো শুক্রবার নিখোঁজ মানুষদের সন্ধান করে। কেন্টাকি অঙ্গরাজ্যের গভর্নর জানান যে, ১৫ জন নিহত হয়েছেন। তিনি শঙ্কা করছেন যে, বৃষ্টিপাত এভাবে অব্যাহত থাকলে মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে।

কেন্টাকিতে ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত পেরি কাউন্টির জরুরি ব্যবস্থাপনা পরিচালক জেরি স্টেসি বলেন, “আমাদের এখনও অনেক সন্ধান করা বাকি রয়েছে। এখনও মানুষজন নিখোঁজ রয়েছেন।”

অ্যাপালেশিয়ান-এর উপত্যকা ও খাঁড়িগুলোর নদীনালা ঘেঁষে থাকা শহরগুলো শক্তিশালী বন্যার স্রোতে নিমজ্জিত হয়ে গিয়েছে। এর ফলে অচল গাড়িগুলো স্তূপ হয়ে পড়ে আছে, পানির তোড়ে ধুয়ে ভেসে আসা আবর্জনাগুলো সেতু এবং বাসাবাড়ি ও দোকানপাটের গায়ে লেগে স্তূপ হয়ে গিয়েছে। খাঁড়া ঢাল বেয়ে নেমে আসা ভূমিধসে অনেক মানুষ বিচ্ছিন্ন এবং বিদ্যুৎহীন অবস্থায় রয়েছেন। এমন পরিস্থিতে উদ্ধারকাজও কষ্টসাধ্য হয়ে পড়েছে।

ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা পরিদর্শনের আগে গভর্নর অ্যান্ডি বেশিয়ার এপি-কে বলেন যে, কেন্টাকিতে নিহত ১৫ জনের মধ্যে শিশুও রয়েছে, “কিন্তু আমি শঙ্কা করছি যে, এই সংখ্যাটি দ্বিগুণ হতে পারে, এমনকি আজকের দিনের মধ্যেই।”

তিনি বলেন, নিখোঁজ থাকা মানুষের সংখ্যা নির্ণয় করা “কঠিন”, কারণ বিপর্যস্ত এলাকা জুড়েই মোবাইল ফোন পরিষেবা এবং বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন হয়ে গিয়েছে। ২০০ জনেরও বেশি মানুষ আশ্রয় নিয়েছেন বলে বেশিয়ার জানান। সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত এলাকাগুলোতে তিনি ন্যাশনাল গার্ডের সৈন্যদের মোতায়েন করেছেন। তিনটি পার্কে আশ্রয়কেন্দ্র খোলা হয়েছে। সম্পদের এত ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির কারণে গভর্নর ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য অনুদান সংগ্রহ করতে একটি অনলাইন পোর্টাল চালু করেছেন।

বেশিয়ার বৃহস্পতিবার বলেন, “আমার ধারণা কেন্টাকিতে অন্তত এক দীর্ঘ সময়ের মধ্যে হওয়া এটিই সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য ও ভয়াবহ বন্যা হয়ে উঠবে।” তথ্য সূত্র ভয়েস অফ আমেরিকা বাংলা।