News update
  • Bangladesh Lost $24B in 2024 as Extreme Heat Hits Economy     |     
  • Remittance Surpasses $10b in Four Months of FY 2025-26     |     
  • Dhaka residents struggling with ‘unhealthy’ air quality     |     
  • Over 100 Killed in Brazil’s Deadliest Rio Police Raid     |     
  • Alphabet Tops $100 Billion Quarter as AI Drives Surge     |     

কমেছে সবজির দাম, চড়া আলু পেঁয়াজ ডিম

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক খাদ্য 2024-07-26, 12:47pm

dsffaswe-73657623a435c08d2576c8ab7d57cb191721976452.jpg




কোটা সংস্কার নিয়ে টানা কদিনের আন্দোলন-অবরোধের পর সচল হতে শুরু করেছে যান চলাচল ও যোগাযোগব্যবস্থা। স্বাভাবিক হচ্ছে রাজধানীর সঙ্গে সারা দেশের পণ্য সরবরাহ ব্যবস্থাও। এতে কমতে শুরু করেছে নিত্যপ্রয়োজনীয় বেশিরভাগ পণ্যের দাম। লাগামহীন অবস্থা কাটিয়ে উঠায় কিছুটা স্বস্তি ফিরেছে বাজারে। তবে আলু, পেঁয়াজ ও ডিমের দাম এখনও চড়া।

শুক্রবার (২৬ জুলাই) রাজধানীর মোহাম্মদপুর কৃষি মার্কেট, টাউন হল কাঁচা বাজার ও কারওয়ান বাজার ঘুরে এ চিত্র দেখা গেছে।

বাজার ঘুরে দেখা যায়, অবরোধ-আন্দোলনকে ঘিরে পণ্যের লাগামহীন দাম কিছুটা কমতে শুরু করেছে। প্রায় প্রতিটি সবজির দাম কেজিতে ২০ থেকে ৩০ টাকা পর্যন্ত কমেছে।

বাজারগুলোতে চিচিঙ্গা, পটোল, ঢ্যাঁড়শ ও বেগুন বিক্রি হচ্ছে ৫০ থেকে ৮০ টাকা কেজি। সপ্তাহখানেক আগে বাজারভেদে এসব সবজি কিনতে ক্রেতাকে গুনতে হয় ৮০ থেকে ১২০ টাকা। তবে দাম কমেনি টমেটো ও বরবটির। টমেটো বিক্রি হচ্ছে ২০০ টাকা কেজি দরে, আর বরবটি ১০০ টাকা।

দাম কমেছে কাঁচা মরিচের। গত সপ্তাহে ৬শ টাকা কেজি দরে কিনতে হলেও আজকের বাজারে নেমেছে ২০০ টাকায়। এছাড়া প্রতি পিস ১০ থেকে ২০ টাকা কমে লাউ ও পেঁপে বিক্রি হচ্ছে ৫০ থেকে ৬০ টাকায়।

বাজারগুলোতে ডিম, পেঁয়াজ ও আলুর দাম উচ্চমূল্যে এখনও স্থিতিশীল। ডিমের ডজন ১৬০ টাকা, পেঁয়াজ ১২০ থেকে ১৩০ টাকা  এবং আলু প্রতি কেজি ৬০-৬৫ টাকায় বিক্রি হতে দেখা গেছে।

ব্যবসায়ীরা বলছেন, গত কদিনের অচলাবস্থায় কৃষকরা জমি থেকে ফসল তোলেননি। কারণ পরিবহনব্যবস্থা স্বাভাবিক ছিল না। এখন যান চলাচল স্বাভাবিক হওয়ায় প্রায় সব কৃষকই ফসল তুলতে শুরু করেছেন। যে কারণে বাজারে পণ্যের ঘাটতি নেই; এর প্রভাবে দামও কমে এসেছে।

কারওয়ান বাজার আড়ত মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মো: সাইফুর রহমান সময় সংবাদকে বলেন, বর্তমানে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলেও বিভিন্ন জেলা থেকে ঢাকায় পণ্য ঢুকতে এখনও দুই থেকে তিন হাজার টাকা ট্রাক ভাড়া বেশি লাগছে। গত সপ্তাহে প্রতি ট্রাকে ১৫ থেকে ২০ হাজার টাকাও বেশি লেগেছে। পুরো পরিস্থিতি স্বাভাবিক হতে আরও দুই-চার দিন সময় লাগবে। তখন দাম আরও কিছুটা কমবে।

এদিকে, মুরগি ও মাছের দামও কিছুটা কমতির দিকে। ব্রয়লার মুরগি কেজিতে ১৮০ টাকায় ও সোনালি মুরগি বিক্রি হচ্ছে ২৮০ টাকায়। গত সপ্তাহে যা বিক্রি হয়েছিল যথাক্রমে ২০০ ও ৩২০ টাকায়।

বাজারগুলোতে কেজিতে ২০ থেকে ৩০ টাকা কমে রুই মাছ ৩৮০ টাকা, তেলাপিয়া ১৮০-২০০ টাকা দরে বিক্রি হতে দেখা গেছে। এছাড়া, শিং মাছ ৪০০ টাকা ও পাবদা মাছ ৫০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। সময় সংবাদ