News update
  • 2 killed as bus hits CNG near Hanif Flyover, Jatrabari     |     
  • Fourth-Generation Nuclear Survivor Urges Global Justice     |     
  • Coast Guard project revised to fill facility, logistics gaps     |     
  • As debate over the location of climate conference razes on, will COP fail this time too?     |     
  • UN Rights Office Warns of Gaza Escalation, West Bank Annexation     |     

ডাকসু নির্বাচন : ভোটার ৪১ ভোট দিতে সময় পাবেন ৮ মিনিট

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক ক্যাম্পাস 2025-09-04, 6:31am

ddaaksu-909183b6be4f32899ae1fe7911412f711756945871.jpg




ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) ও হল সংসদ নির্বাচনে ৪১টি ভোট দিতে প্রতি ভোটার সময় পাবেন আট মিনিট। আর নির্বাচন উপলক্ষে শুধু ৯ সেপ্টেম্বর বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লাস ও পরীক্ষা স্থগিত থাকবে।

বুধবার (৩ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান নির্বাচনের চিফ রিটার্নিং কর্মকর্তা অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ জসীম উদ্দিন।

অধ্যাপক মোহাম্মদ জসীম উদ্দিন বলেন, ভোটকেন্দ্রের সংখ্যা ও ভোটগ্রহণের সময় নিয়ে শিক্ষার্থীদের মধ্যে কিছুটা সংশয় কাজ করছে বলে অনেকে জানিয়েছেন। তবে শিক্ষার্থীদের ভোগান্তি দূর করতে ভোটকেন্দ্রে বুথের সংখ্যা আগের চেয়ে বাড়ানো হয়েছে।

ভোটগ্রহণের সময় বাড়ানো হয়েছে উল্লেখ করে চিফ রিটার্নিং কর্মকর্তা বলেন, প্রতি ভোটারের জন্য আট মিনিট করে সময় রাখা হয়েছে। প্রায় ৪০ হাজার ভোটার ভোট দিতে আসবেন, তা ধরেই প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। ভোটের সময় এক ঘণ্টা বাড়ানো হয়েছে। সকাল ৮টা থেকে বিরতিহীনভাবে বিকেল ৪টা পর্যন্ত ভোটগ্রহণ চলবে।

এই সময়ের মধ্যে যদি কেউ ভোটকেন্দ্রের আঙিনায় উপস্থিত হন, তাদেরও ভোট দেওয়ার ব্যবস্থা করা হবে বলে জানিয়েছেন ড. মোহাম্মদ জসীম উদ্দিন।

অধ্যাপক জসীম উদ্দিন জানান, আগামী ৯ সেপ্টেম্বর ডাকসু নির্বাচনের ভোটদানের দিন। এর আগে নির্বাচন উপলক্ষে ৭ থেকে ১০ সেপ্টেম্বর বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লাস-পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছিল। প্রার্থীদের দাবির ভিত্তিতে এসব বন্ধ বাতিল করা হয়। শুধু ৯ তারিখ ব্যতিত বাকি দিনে স্বাভাবিক একাডেমিক কার্যক্রম চালু থাকবে।

তফসিল অনুযায়ী, আগামী ৯ সেপ্টেম্বর ডাকসুর ২৮টি ও হল সংসদ নির্বাচনের ১৩টি মিলিয়ে মোট ৪১টি ভোট দেবেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা।

ডাকসু নির্বাচনে প্রার্থী ৪৭১ জন

চূড়ান্ত তালিকা অনুযায়ী সহসভাপতি (ভিপি) পদে ৪৫ জন, সাধারণ সম্পাদক (জিএস) পদে ১৯ জন এবং সহসাধারণ সম্পাদক (এজিএস) পদে ২৫ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।

এ ছাড়া মুক্তিযুদ্ধ ও গণতান্ত্রিক আন্দোলন সম্পাদক পদে ১৭ জন, কমনরুম, রিডিংরুম ও ক্যাফেটেরিয়া সম্পাদক পদে ১১ জন, আন্তর্জাতিক সম্পাদক পদে ১৪ জন, সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক পদে ১৯ জন এবং বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সম্পাদক পদে ১২ জন, গবেষণা ও প্রকাশনা সম্পাদক পদে ৯ জন, ক্রীড়া সম্পাদক পদে ১৩ জন, ছাত্র পরিবহণ সম্পাদক পদে ১২ জন, সমাজসেবা সম্পাদক পদে ১৭ জন, স্বাস্থ্য ও পরিবেশ সম্পাদক পদে ১৫ জন, মানবাধিকার ও আইন বিষয়ক সম্পাদক পদে ১১ জন এবং ক্যারিয়ার ডেভেলপমেন্ট সম্পাদক পদে ১৫ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।

সবচেয়ে বেশি প্রতিদ্বন্দ্বিতা হচ্ছে সদস্য পদে। এবার ১৩টি সদস্য পদের বিপরীতে মোট ২১৭ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।