News update
  • Dense fog blankets Dhaka as wintry chill disrupts normal life     |     
  • BGB must maintain strategic relations with neighbours: Adviser     |     
  • Tarique’s nomination papers submitted for Dhaka-17 seat     |     
  • RAB seizes gunpowder, bomb-making materials in Chapainawabganj     |     
  • Dhaka–M’singh train services halted as miscreants remove rail line      |     

উপকূলের কৃষি খাতের আধুনিকায়নে মোবাইল অ্যাপস

কৃষি 2025-09-24, 10:45am

modern-app-developed-to-modernise-agriculture-in-the-coastal-areas-11edb6d34c8b34cb39a8bba3573b59361758689122.jpg

Modern App developed to modernise agriculture in the coastal areas.



পটুয়াখালী: পটুয়াখালীর কুয়াকাটায় কৃষি খাতের আধুনিকায়নে BAMIS মোবাইল অ্যাপ ব্যবহারে সক্ষমতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত হয়েছে। মঙ্গলবার (২৩ সেপ্টেম্বর) সকাল ১০টায় কুয়াকাটা হোটেল ডি-মোর ইন্টারন্যাশনালের কনফারেন্স রুমে এ প্রশিক্ষণের আয়োজন করা হয়।

চাইল্ড সেন্টার এন্টিসিপেটরি প্রকল্পের অংশ হিসেবে বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা জাগোনারী এ প্রশিক্ষণের আয়োজন করে। প্রকল্পের সার্বিক সহযোগিতা করে সেইভ দ্য চিলড্রেন বাংলাদেশ। কারিগরি সহায়তায় ছিল রাইমস, আর অর্থায়ন করেছে জার্মান ফেডারেশন ফরেন অফিস। বর্তমানে প্রকল্পটি পটুয়াখালী সদর ও কলাপাড়া উপজেলার আটটি ইউনিয়নে বাস্তবায়িত হচ্ছে।

অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন কৃষি অধিদপ্তরের সাবেক মহাপরিচালক ড. আব্দুল মুহিত। প্রশিক্ষণের উদ্দেশ্য ও গুরুত্ব তুলে ধরেন প্রকল্প ব্যবস্থাপক নিলুফার আক্তার বানু। প্রধান অতিথি ছিলেন কৃষি অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক ড. মো. আমানুল ইসলাম। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কলাপাড়া উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ আরাফাত হোসেন এবং সদর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ নাজমুল ইসলাম মজুমদার।  কলাপাড়া কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা মোঃ নাহিদ হাসান।

প্রশিক্ষণে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সেইভ দ্য চিলড্রেনের অফিসার সঞ্জিতা হালদার, রাইমসের সিনিয়র অফিসার আবহাওয়াবিদ মোঃ তানজিলুর রহমান এবং অ্যাপস ডেভলপার মোঃ খায়রুল ইসলাম অন্তর।

দিনব্যাপী এই কর্মশালায় পটুয়াখালী সদর ও কলাপাড়া উপজেলার মোট ৩০ জন উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা অংশ নেন। অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন জাগোনারীর প্রকল্প কর্মকর্তা লাইজু আক্তার।

প্রশিক্ষনে সহকারী প্রকল্প কর্মকর্তাগণ, বিভিন্ন কর্মকর্তা-কর্মচারী, সুবিধাভোগী অংশীজন এবং সাংবাদিকসহ প্রায় ৪৫ জন অংশগ্রহণ করেন। - গোফরান পলাশ